জনপ্রিয় সকল প্রকৃতি নিয়ে কবিতা দেখুন এখানে
প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য আমাদের ভালো লাগে। আমরা প্রকৃতির এই অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করতে ভালোবাসি। অনেকেই সৃষ্টিকর্তার দেয়া এই প্রকৃতি নিয়ে কবিতা খুঁজে থাকেন। প্রকৃতি নিয়ে কবিতা জানা থাকলে আপনারা প্রকৃতির এই সুন্দর রূপ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। এছাড়াও বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্টে পোস্ট করতে পারবেন। নিজে এবং বাচ্চাদের প্রকৃতি নিয়ে কবিতা শেখাতে পারবেন।
আপনারা যারা প্রকৃতি নিয়ে কবিতা খুজতেছেন তাদের জন্য আমার এই পোস্ট। কারণ এই পোস্টে আমি বাছাইকৃত সকল প্রকৃতি নিয়ে কবিতা দিয়েছি। এখানে জনপ্রিয় সকল প্রকৃতি নিয়ে কবিতা রয়েছে। আপনারা এসব প্রকৃতি নিয়ে কবিতা সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যবহার করার পাশাপাশি নিজে এবং অন্যকে জানাতে পারবেন। তাহলে এবার প্রকৃতি নিয়ে সকল কবিতা দেখে নিন-
প্রকৃতি নিয়ে কবিতা সম্পর্কে কিছু কথাঃ
সুজলা সুফলা শস্য শ্যামলা আমাদের এই দেশ। আমাদের এই দেশের প্রকৃতিই না কত সুন্দর। প্রকৃতি বলতে কোনো নির্দিষ্ট জায়গা নয় অর্থাৎ সমগ্র পৃথিবীকে নির্দেশ করে। গাছপালা, নদী-নালা, পশুপাখি, পাহাড় পর্বত, সবকিছুই প্রকৃতির অংশ। বিচিত্র এই প্রকৃতি দেখতে আমাদের সকলের ভালো লাগে।
বর্ষাকালে আমরা নদীতে অথৈ পানি দেখতে পাই, দেখতে পাই বন্যা। আবার ফাল্গুন মাসে গাছে গাছে ফুল দিয়ে ভরে যায়। তখন প্রকৃতি দেখতে আরো অনেক সুন্দর লাগে। পাহাড় পর্বত দেখতে আরো ভালো লাগে। একেক জায়গায় একেক রকম প্রকৃতি দেখা যায়। প্রকৃতির রূপ দেখার জন্য মানুষ এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় ভ্রমণ করে।
মানুষ শত ব্যস্ততার মাঝেও মন ভালো রাখার জন্য প্রকৃতি উপভোগ করে। এই প্রকৃতি আমাদের মন ভালো করে দেয়। একজন প্রকৃতি প্রেমিক প্রকৃতির আসল রূপ এবং সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারে। প্রকৃতি প্রেমিকের মন হয় নরম এবং ব্যবহার হয় সুন্দর। কিন্তু যেসব মানুষ গাছপালা কেটে প্রকৃতি নষ্ট করে তাদের মন মেজাজ ভালো হয় না। আমাদের সকলের উচিত প্রকৃতির এই সৌন্দর্য নষ্ট না করে উপভোগ করা।
আরো পড়ুনঃ প্রকৃতি নিয়ে ক্যাপশন.
প্রকৃতি নিয়ে কবিতাঃ
নিম্নে আপনাদের জন্য সকল প্রকৃতি নিয়ে কবিতা দেয়া হলো। আপনারা নিম্নে যেসব প্রকৃতি নিয়ে কবিতা দেখতে পাচ্ছেন সেগুলো আপনাদের জন্য বাছাইকৃত সেরা প্রকৃতি নিয়ে কবিতা।
আপনারা এইসব প্রকৃতি নিয়ে কবিতা ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম সহ যে কোন সোশ্যাল মিডিয়ার একাউন্টে পোস্ট করতে পারবেন। সকল বাছাইকৃত সেরা প্রকৃতি নিয়ে কবিতাগুলো হচ্ছে-
প্রকৃতি কখনো প্রতি হিংসা পরায়ণ হয় না।
মানুষ যেমন হয়।
প্রকৃতি কখনো অভিসম্পাত করে না।
মানুষ যেমন করে।
প্রকৃতি কখনো লোভী হয় না।
মানুষ যেমন হয়।
প্রকৃতি হয় শান্ত-স্নিগ্ধ-অপ্রতীম। 🥰🥰
বৃষ্টি মানে জলের দেশে ভেলায় করে ভাসা,
দূর আকাশের রামধনুটা ছুয়ে দেখার আশা।
মাটির চুলোয় ডাব-খিচুড়ি, বেগুন ভাজার সাথে,
কাঁদার ভিতর গড়াগড়ি, ফুটবলে তে মাতে।
বৃষ্টি মানে বইপ্রেমিরা বইয়ে ডোবে; কফির মগ হাতে,
সোডিয়াম বাতি অনর্থক শহুরে এমন রাতে।
শতরঞ্জির খেলায় মাতে ছেলেবুড়োর দল,
বৃষ্টিভেজা হওয়ার জন্যে হাজার রকম ছল।
বৃষ্টি মানেই চায়ের আসর, বেসুরো সব গান,
লন্ঠনের মৃদু আলোয় আশঙ্কাময় প্রান।
ঘন কালো মেঘের ভেলায় আধার নামে পটে,
মাঝিহীন নৌকারা সব বাধা থাকে ঘাটে।
বৃষ্টি মানেই আনন্দ এক, ভালোবাসার খেয়া
মাঝেমধ্যে বৃষ্টি পানে উদাসী হয় হিয়া
তবু তোমার বৃষ্টি দেখার থাকবে নিমন্ত্রণ-
ডাকপিয়নের খামের ভিতর অনুভূতির যতন।
(বৃষ্টি মানে - সাকিসেফ উম্মে ফাতেমা)
✓ভাল লাগে না, কেন জানিনা,
মন ছুটে যায় দূর নীলিমায়।
সাগর দ্বারে নদীর তীরে
মন শুধু ছুটে ফিরে।
বাদল হাওয়া করে যে দাওয়া
হবে কি শেষে মনের পাওয়া।
দুখের স্মৃতির হবে যে ইতি
প্রকৃতি প্রেমে মোর হবে খ্যাতি।
বাঁধন চিরে যাবো যে দূরে
আর আসিবনা নীড়ে ফিরে।
কোকিল কুহু ডাকের শুধা
মনন আমার হয় যে ফিদা।
নদীর শ্রোতে ধানের খেতে
বর্ষার ভারীধারায় পিছু যেতে
মনের মাঝে আসে প্রেরণা
কিছুতেই তা ভুলা যায়ননা।
শহুরে জীবনের বেধনাদায়ক ছলনা
থেকে প্রকৃতিই হোক আমাদের একমাত্র প্রেরণা।
যদি না থাকত এত পিছুটান আর ব্যস্ততার গ্লানি,
তবে মোরাও গাইতে পারতা
ম সাম্য আর মানবতার বানী।
(প্রকৃতি-প্রেম - আমির ফয়সাল)
✓বৃষ্টি মানেই অন্যরকম, প্রেমের আবওহাওয়া,
কাকভেজা হওয়া তখন একান্ত এক চাওয়া।
ভেজা মাটির সেঁদা গন্ধ মন যে মাতাল করে,
কদম পেতে দস্যিপনা, সখির হাতটি ধরে।
ডিঙি করে শপলা বিলে, শালুক খোজে প্রিয়া,
পদ্মপাতার ভালোবাসা উদাস করে হিয়া।
কচুপাতার ছাতার নিচে ভিজবো তোমার সাথে
বৃষ্টিশেষের স্নিগ্ধ আকাশ ; হাতটা রেখো হাতে।
নীল শাড়িতে দস্যিপনা, ঝড়-জলের মাঝে,
সৌন্দর্য তার ঠিকরে পড়ে, ভেজা শাড়ির ভাজে।
ভেজা চুলে হাত ছোয়ানোর ইচ্ছে আমার হয়,
বৃষ্টিস্নাত তোমার রূপ বড্ড মায়াময়।
(ভালোবাসার বৃষ্টি - সাকিসেফ উম্মে ফাতেমা)
✓আজ শহরে গুমোট হাওয়া, মেঘ করেছে গননে
হৃদয় আজ পুড়ছে বড়ো- পুরানো স্মৃতির অনলে।
সে রাতেও খুব বৃষ্টি ছিল, জল ছিল খুব পথে;
অনুভূতির ব্যবচ্ছেদ বাস্তবতার হাতে।
নিয়ন বাতির চেষ্টা শেষেও কাটেনি সেদিন আঁধার,
ভালোবাসা থাকার পরও হয়নি উপায় বাঁধার।
বৃষ্টির সাথে মিশেছিল চোখের নোনাজল,
তুমি সেদিন চাওনি ফিরেও- সবটা ছিল ছল।
চায়ের কাপে ঠোঁট ছোয়ালাম, কি হবে অতীত ভেবে?
বর্ষার এমন আসা-যাওয়া ফি-বছরই রবে।
উদাসীনতায় পড়লে বাধা সময় শুধু নষ্ট,
বিষন্নতায় ঘিরবে জীবন আবার পাবো কষ্ট।
আমি বরং এক্ষনটাকে করবো উপভোগ
বৃষ্টিবিলাস না করলে যে থাকবে অনুযোগ।
ঝমঝমিয়ে বর্ষা নামে এই শহরের বুকে
কষ্টেরা সব যাবে ধুয়ে, ফুটবে হাসি চোখে।
(বিরহ সময় - সাকিসেফ উম্মে ফাতেমা)
✓প্রকৃতি হাতছানি দিয়ে ডাকে
হারাতে ইচ্ছে হয় পাহাড়ি নদীর বাঁকে,
দুর্গম পথ পেরিয়ে পাহাড় জয়ের নেশা
প্রকৃতির একান্ত সান্নিধ্যে নিজেকে ভালোবাসা।
বর্ষায় প্রপাতের সৌন্দর্য দেখার বড় স্বাদ
জুম ঘরে বসে বৃষ্টি দেখার আহ্লাদ,
পিচ্ছিল পাথুরে পথে দুঃসাহসিক অভিযান
দুর্গম বন পেরেবো হাতে নিয়ে প্রান।
পশু পাখির কলোরবে মুখরিত চারিধার
এখানে ফিরতে মন চায় বারংবার,
ক্লান্তি শেষে ঝিরির ঠান্ডা জল পান
একমুঠো জুৃম ভাতে দেহ ফিরে পায় প্রান।
চূড়োয় বসে নক্ষত্ররাজির মাঝে দিবো ডুব
এমন জোসনা রাত্রির সান্নিধ্য চাই খুব,
প্রকৃতি দেবী তোমার কোলে দিও ঠাই
তোমাকে জানার আশায় অজানাতে হারাই।
✓সন্ধ্যার আকাশে শঙ্খচিলের দল উড়ে
বাগানে প্রজাপতি দল বেধে ঘুরে ফিরে,
হাসনাহেনা ফুলে সুভাসিত চারিধার
প্রকৃতির মাঝে খুজে পাই শ্রান্তির পারাবার।
গগনে শুভ্র চাঁদ নক্ষত্রের সাথে হাসে
কোমল মায়াবী আলোয় চারিপাশ ভাসে,
কোথা হতে গুনগুন করে পাখি গেয়ে উঠে গান
ঝর্নার পানি তার সাথে দেয় কলতান।
নদীর জলে ময়ূরপঙ্খি যায় দেখা
প্রকৃতির প্রতি পরতে অপরূপ স্নিগ্ধতা,
ফড়িং এর মতো মন ছোটে দর্শনে
প্রকৃতি ভিন্ন সাজ ভিন্ন ঋতুর আগমনে।
প্রকৃতির উদার দান মানবের তরে
অজস্র ডালিতে তার রূপের সৌন্দর্য ঝরে,
চর্মচক্ষুর স্বার্থকতা-
প্রান ভরে প্রাকৃতির সান্নিধ্য গায়ে মাখা।
(প্রকৃতির ডাক - সাকিসেফ উম্মে ফাতেমা)
✓ বন্ধু একটু দাড়া
এলোমেলো বাতাসের পাবি সাড়া
প্রেমিক হবে স্বচ্ছ আকাশ
প্রেমিক কৃষ্ণচূড়া।
বন্ধু একটু দাড়া!
হঠাৎ ঝুম বৃষ্টি এসে
তোকেই শুধু ভালোবেসে
ভেজাবে তোর পাড়া!
বন্ধু একটু দাড়া!
এই শহরে বুনে দে আজ
সবুজ গাছের চাড়া।
ফুলে ফুলে ভরিয়ে দিতে
ভালোবাসার শপথ নিতে
সম্মুখে হাত বাড়া!
বাতাসটা খুব মিষ্টি হবে
সকাল বিকাল বৃষ্টি হবে
প্রেমিক হবে পাখির কুজন
প্রেমিক সন্ধ্যা তাঁরা।
বন্ধু একটু দাড়া!
এই শহরে বুনে দে আজ
সবুজ গাছের চাড়া।
(গ্রীষ্মের গান)
✓ চাঁদের বুকে ম্লান করা অন্ধকারে
দীপ্তিতে ডুবে থাকা মানুষের হৃদয়
চন্দ্র পৃথিবী সূর্য যখন মুখোমুখি হয়
কত কত চন্দ্র বৎসর পরে !
ক্ষণিকের ছায়া প্রচ্ছায়া উপছায়া
গ্রাস হয়ে যাওয়া মাটির এই কায়া
রাত্রি গভীর হলে কি মধুর ছলে
অশান্ত সমুদ্র স্ফীত করতলে
জোয়ার ভাটায় রক্ত উঠে নামে
হৃদয়ের মাঝে হৃদয় এসে থামে,
পাংশু বিবর্ণ যদি হও রক্ত ক্ষরণে
হৃদয় কে সামলে রেখ হৃদয় গ্রহণে।
(চন্দ্র গ্রহণ)
✓ আমি তোমায় ডাকছি ওগো
দেখেও আমায় দেখছ নাকো
দীঘির জলে পদ্ম দোলে
ভ্রমর তাতে খেলছে নাতো!
(ডাক)
✓ আজ চাঁদ মাটি ছুয়ে দিলো!
তিতল রঙ্গে সব ভিঁজে গেলো
চিত্রা নদীর সব আলো
কে এমন জোছনা ছড়ালো?
তবে বুঝি নীল্ পূর্ণিমা?
জেন তারে চিনিনা চিনিনা
কত কাল পরে যেন এলো!
আনন্দে হাসে অরুনিমা
আনন্দে নাচে তরুনিমা
আনন্দ স্রোত বহনিয়া
ঘুঙ্ঘুরের ঝুম ঝুমুরিয়া!
এ কেমন জোছনার আলো?
সাধকের গৃহ ছাড়ানিয়া!
(জোছনার আলো)
✓এ আকাশ, সে আকাশ, আকাশের রঙ
এ তুমি, সে তুমি করেছ ক্ষরণ!
এই রঙ এই রূপ এঁকেছো যখন
বাঁপাশে মৃত্যু ছিল মোহের মতোন!
(রঙ)
✓নীল হয় আকাশের রং হয় জল
হিজলের ফুলে হয় বৃষ্টি নুপুর!
সর্ণলতায় গড়া হাতের কাকন আর
রেশমী রুপালী চুড়ি ভেঙ্গে হয় চূড়!
দক্ষিনা বাতাস বয়, মন ও যে উদাস হয় –
ফেলে আসা ফুলতলা কিছু বেতফল।
নীরব জোছনা আর বেহুলা সাপের বিষ
ভেসে যায় পূর্নিমায় সাদা লাশ মন!
নীল হয় আকাশের রং হয় জল
ফেলে আসা ফুলতলা কিছু বেতফল।
(ফেলে আসা ফুলতলা)
এই ছিলো সকল প্রকৃতি নিয়ে কবিতা। আমি এই পোস্টে প্রকৃতি নিয়ে সকল জনপ্রিয় কবিতা দেয়ার চেষ্টা করেছি। প্রকৃতি নিয়ে বাছাইকৃত সেরা কবিতা এখানে দেয়া হয়েছে। তবে পরবর্তীতে এই পোস্টে প্রকৃতি নিয়ে আরো কবিতা নিয়মিত যুক্ত করা হবে।
আরো পড়ুনঃ প্রকৃতি নিয়ে ফেসবুক ক্যাপশন.
প্রকৃতি নিয়ে কবিতা সম্পর্কে বহুল জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন (FAQ)
এই পোস্টে প্রকৃতি নিয়ে কবিতা দিয়েছি। তবে আপনারা প্রকৃতি নিয়ে কবিতা সম্পর্কে কিছু প্রশ্নের উত্তর জানতে চাইতে পারেন। আপনারা এই পোস্ট সম্পর্কে যেসব প্রশ্নের উত্তর জানতে চাইতে পারেন সেইসব সম্ভাব্য প্রশ্নের উত্তর নিম্নে দেয়া হলো-
০১. প্রকৃতি নিয়ে কবিতা কোথায় ব্যবহার করা যাবে?
উঃ এই পোস্টে দেয়া প্রকৃতি নিয়ে কবিতা আপনারা বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্টে ব্যবহার করতে পারবেন। এছাড়াও বন্ধুদের মেসেজের মাধ্যমে পাঠাতে পারবেন।
০২. প্রকৃতি নিয়ে কবিতা বন্ধুকে পাঠানো যাবে?
উঃ হ্যাঁ, আপনারা চাইলে এই পোস্টে দেয়া প্রকৃতি নিয়ে কবিতা আপনার বন্ধুকে এসএমএস করে পাঠাতে পারবেন।
০৩. প্রকৃতি নিয়ে কবিতা ব্যবহার করব কিভাবে?
উঃ আপনারা উপরে দেয়া প্রকৃতি নিয়ে কবিতা কপি করে আপনার ফেসবুক আইডিতে পোস্ট করতে পারবেন। এছাড়াও টুইটার, ইনস্টাগ্রাম সহ অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্টে ব্যবহার করতে পারবেন। আবার আপনারা চাইলে আপনার বন্ধুদের মেসেজ করে পাঠাতে পারেন।
প্রকৃতি নিয়ে কবিতা সম্পর্কে আপনারা যেসব প্রশ্নের উত্তর জানতে চাইতে পারেন সেইসব সম্ভাব্য প্রশ্নের উত্তর উপরে দেয়া হয়েছে। উপরে দেয়া প্রশ্নের উত্তর ছাড়াও যদি আপনারা এই পোস্ট সম্পর্কে আরো কোনো প্রশ্ন থাকে তাহলে এই পোষ্টের কমেন্টে অথবা আমাদের ফেসবুক পেজে জানাতে পারেন। আমরা আপনাদের এই পোস্ট সম্পর্কিত সকল প্রশ্নের উত্তর দিব।
পরিশেষে বলতে চাচ্ছিঃ
প্রকৃতি নিয়ে কবিতা সম্পর্কে এই পোস্ট আশা করছি আপনাদের ভালো লাগবে এবং কাজে আসবে। যদি এই পোস্ট আপনাদের ভাল লাগে এবং কাজে আসে তাহলে জানাতে ভুলবেন না। এছাড়াও যদি আপনাদের কোথাও বুঝতে সমস্যা হয় অথবা প্রকৃতি নিয়ে আরো কবিতা চান তাহলে কমেন্টে জানাতে পারেন। আমরা আপনাদের জন্য এই পোস্টে জনপ্রিয় সকল প্রকৃতি নিয়ে কবিতা নিয়মিত যুক্ত করব। এরকম সকল নতুন পোস্টের আপডেট পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে পাশে থাকতে ভুলবেন না।